কথিত আছে মুঘল সম্রাট আকবরের শাসন আমলে নলডাঙ্গা এলাকায় রাজত্ব করতেন রাজা প্রমথ ভুষন দেবরায় । এই অঞ্চলে তখন সনাতন সমপ্রদয়ের মানুষ বেশি বসবাস করতেন । তাই এই ধর্মের প্রচার-প্রসারের জন্য সম্রাটের পৃষ্টপষোকতায় রাজা প্রমথ ভুষন দেবরায়
নলডাঙ্গা গ্রামে ৭টি মুন্দির ( সিদ্ধেরশ্বরী কালী মুন্দির, লক্ষী মুন্দির, গণেশ মুন্দির, শিব মুন্দির, রামেশ্বরি মুন্দির, ব্রক্ষ্মা মুন্দির ও দূর্গা মুন্দির ) প্রতিষ্টা করেন । সেই সময় হতে আজ অব্দী সনাতন সমপ্রদয়ের মানুষ বিভিন্ন পূজা-আচর্না করে আসছে । এখানে প্রতি সপ্তাহের শনিবার ও মঙ্গলবার বারের পুজা হয় । দুর-দুরান্ত থেকে আসা পূজার্থীগন পুজা দিয়ে থাকেন । মূন্দির গুলোর পাশেই আছে মহাশ্বাসন কালীকাদোহা, এখানে সনাতন সমপ্রদয়ের মানুষ মহাপূর্ণ গঙ্গা শ্বানান করে থাকে ।
যাতায়াতঃ
ঝিনাইদহ জেলা শহর ( হাটের রাস্থা ও পুরাতন চুয়াঢাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড ) হতে ইজিবাইক বা সিএনজি করে তেতুলতলা বাজার হয়ে নলডাঙ্গা রাজার মূন্দিরে আসা যায় । খরচ হবে মাত্র ২০-৩০ টাকা মাত্র ।
অথবা,
কালীগঞ্জ উপজেলা শহর বাস স্ট্যান্ড হতে রিক্সা চড়ে নলডাঙ্গা স্ট্যান্ডে আসতে হবে ।
তারপর স্যালো ইঞ্জিন চালিত নসিমন, করিমন ও আলমসাধু চড়ে নলডাঙ্গা রাজার মূন্দিরে আসা যায় । খরচ হবে মাত্র ২০-২৫ টাকা মাত্র ।
অথবা,
মাগুরা জেলা শহর হতেও এখানে আসা যায় । মাগুরা থেকে বাসে চড়ে হাটগোপালপুর আসতে হবে । হাটগোপালপুর থেকে স্যালো ইঞ্জিন চালিত নসিমন, করিমন ও আলমসাধু চড়ে রবি নারকেলবাড়িয়া আসতে হবে । নারকেলবাড়িয়া থেকে স্যালো ইঞ্জিন চালিত নসিমন, করিমন ও আলমসাধু চড়ে নলডাঙ্গা রাজার মূন্দিরে আসা যায় । খরচ হবে ৫০-৭০ টাকা মাত্র ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস